মুরাদনগরে রামচন্দ্রপুর উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিয়ন আ’লীগের কর্মী সমাবেশ
আবুল কালাম আজাদ ভূইয়াঃ রাজনীতিতে অনেক ধৈর্য্যে প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধু ১৯৪৭ সালে পর থেকেই বুঝতে পেরেছিলেন, পাকিস্থানের সাথে আমাদের থাকা চলবে না। তাদের বৈরী ব্যাবহার। তাদের শোষন। সেই থেকে সংগ্রাম শুরু করে ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা পেয়েছে। এর মধ্যে তার জীবনে একটা বিরাট অংশ জেলে কাটিয়েছেন। তার যদি ধৈর্য্য না থাকতো। তাহলে আজ তিনি জাতীর পিতা হতে পারতো না। আমি ১৯৯৬ সালে রাজনীতে মুরাদনগরে নির্বাচনে আসি। আমার সেই ইলেকশনটা নিশ্চিত বিজয়টাকে হারিয়ে দেওয়া হলো ব্রাক্ষণ চাপিতলা গ্রামে। ব্রাক্ষণচাপিতলা এক নেতা দিনে আওয়ামীলীগ রাতে বিএনপি’র লেভাস ধারী মামার সাথে বসে গল্প করেন। আমি মানুষের জন্য কাজ করতে এসেছি। আমাদের সাথে কাজ করতে আসুন। শনিবার বিকালে রামচন্দ্রপুর বাজার মাঠ প্রাঙ্গণে কুমিল্লা জেলা মুরাদনগর উপজেলার রামচন্দ্রপুর উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিয়ন আ’লীগের কর্মী সমাবেশে আওয়ামীলীগ কেন্দ্রিয় কমিটির সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক,এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি আলহাজ¦ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন এমপি নেতাকর্মীদের উদেশ্যে এসব কথা বলেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ম. রুহুল আমিন। ইউপি’র সদস্য জীবন মিয়া সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মী সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হানিফ সরকার, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগ স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক বাবু বিশজিৎ সরকার, মুরাদনগর উপজেলা পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান হারুন আল রশিদ, মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামীলীগ ভারপাপ্ত সভাপতি এডভোকেট আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম সরকার, মুরাদনগর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট আবুল কালাম আজাদ তমাল, মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ সভাপতি আবুল হাসেম হাসু, আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোজাম্মদ ঈসমাইল, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল খায়ের, বাঙ্গরা বাজার থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামারুজামান তালুকদার,ইউপির চেয়ারম্যান, জাকির হোসেন, মোঃ শরিফুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক রুহুল আমিন. বাঙ্গরা বাজার থানা যুবলীগ যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল্লাহ নজরুল, আজহারুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সফিকুল ইসলাম তুহিন, বাঙ্গরা বাজার থানা ছাত্রলীগ সভাপতি শেখ আবুল।